ইন্দ্রার কাছে শুনেছি ওর মায়ের শরীরটা নাকি ভালো নেই। তাই সে এবার বাংলাদেশে আসতে পারেনি। ইন্দ্রাকে একাই আসতে হলো ভিসা সংক্রান্ত কিছু কাজে। পুলকের কথা আমি মুখ ফুটে কিছুতেই জিজ্ঞেস করতে পারছি না। সেদিন ফেসবুকে পুরনো ছবি শেয়ার করার পর ইনবক্সে ইন্দ্রার মেসেজটা এলো। মাত্র কদিন আগে আমাকে ফেসবুকে খুঁজেপেয়েছিল ইন্দ্রা। আমার টাইমলাইনে শিপ্রা আর পুলকের সাথে ছবিটা দেখে ও খুব অবাক হয়ে বলল— আপনি তাহলে আমার বাবামায়ের বন্ধু ছিলেন!